পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ক্রজ শিপ রয়েল ক্যারিবিয়ান ইতিপূর্বে এত বড় জাহাজ কখনো তৈরি হয়নি। অপারেটর:রয়েল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল।জাহাজটি তৈরির অর্ডার হয় ২০০৬ এ STX Europe,Tarku ,Finland এই প্রতিষ্ঠানের কাছে।জাহাজটি তৈরির আনুমানিক ব্যায় ১.২ বিলিয়ন ইউ.এস ডলার।জাহাজটি টারকু শিপ ইয়ার্ড ত্যাগ করে ২৯ অক্টোবর ২০১০। ১১
নভেম্বর২০১০এ এটি Port Everglades, Floridaতে পৌছায়। ২০নভেম্বর এটি আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয় এবং ১লা ডিসেম্বর ২০১০ এ এর প্রথম যাত্রা শুরু হয়। টোটাল ওয়েট ২,২৫,২৮২ টন,দৈর্ঘ্য: ১১৮৬.৫ ফিট,গতি ২২.৬ নট,ডেক সংখ্যা ১৬,ক্রর সংখ্যা ২৩৯৪ জন,যাত্রী ধারন ৫৪০০জন।
১৯৪৫ সালের ৫ই ডিসেম্বার বেলা ২টা ১০ মিঃ ফ্লাইট টি ১৯ নামে আমেরিকার বিমানবাহিনীর ৫ টি টর্পেডো নিক্ষেপকারী ‘টি বি এম অ্যাভেন্জার’ বিমান ফ্লরিডা বিমান ঘাটি থেকে উড্ডয়ন করে।এটি ছিল একটি উচ্চতর প্রশিক্ষন মহড়া ।খুব নীচু থেকে বোমা নিক্ষেপ করে ঘাটিতে ফেরত আসবে।মিশনটির সময় ছিল আড়াই ঘন্টা ।মিশনটি পরিচালনায় ছিলেন একজন সিনিয়ার ফ্লাইট প্রশিক্ষক এবং অন্য চারটি বিমান চালাচ্ছিল এমন চার জন পাইলট যাদের গড় উড্ডয়ন সময় ছিল ৩৫০-৪০০ ঘন্টা । অর্থাৎ মোটামোটি ভালই অভিজ্ঞ ।মেঘলা আকাশ এবং বৃস্টিপাতের কারনে বেশি দুরের জিনিস দেখা না গেলেও আবহাওয়া এধরনের মিশনের জন্য ভালই ছিল ।
বিকাল ৪ টা নাগাদ দুজন পাইলটের বেতার বার্তা থেকে প্রথম বোঝা যায় ফ্লাইট টি ১৯ পথ হারিয়েছে ।ফ্লাইট প্রশিক্ষক অন্য একজন পাইলটকে বলেন তিনি তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত নন এবং ফ্লোরিডা কোস্ট কোন দিকে বুঝতে পারছেন না ।